১. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম সাহাবাগণকে বললেন,
‘তোমরা কি এক রাতে এক তৃতীয়াংশ
কুরআন পড়তে অপারগ?’ প্রস্তাবটি
তাদের
পক্ষে ভারী মনে হল।
তাই তারা বলে উঠলেন ‘হে আল্লাহর
রাসূল! এ কাজ আমাদের মধ্যে কে
করতে
পারবে?’ ( অর্থাৎ কেও পারবে না।)
তিনি বললেন, “কুল হুওয়াল্লাহু আহাদ,
আল্লাহুস সামাদ” (সূরা ইখলাস)
কুরআনের
এক তৃতীয়াংশের সমতুল্য”। (অর্থাৎ, এই
সূরা পড়লে এক তৃতীয়াংশের কুরআন
পড়ার
সমান নেকী অর্জিত হয়।) [সহীহুল
বুখারী]
২. এক ব্যক্তি কোন লোককে সূরাটি
বারবার পড়তে শুনল। অতঃপর
সে সকালে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) নিকট
এসে
তা ব্যক্ত
করল। সে সূরাটিকে নগণ্য মনে
করেছিল।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ)
বললেন, “সেই সত্তার
শপথ! যার হাতে আমার প্রাণ আছে,
নিঃসন্দেহে এই সূরা (ইখলাস)
কুরআনের
এক তৃতীয়াংশের সমান”। [সহীহুল
বুখারী]
৩. আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত,
রাসূলুল্লাহ (সাঃ)
(সূরা) ‘কুল হুওয়াল্লাহু আহাদ’ সম্পর্কে
বলেছেন, “নিঃসন্দেহে এটি
কুরআনের এক
তৃতীয়াংশের সমতুল্য”। [মুসলিম]
৪.আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, এক ব্যক্তি
নিবেদন করল,
‘হে আল্লাহর রাসূল! আমি এই (সূরা) ‘কূল
হুওয়াল্লাহু আহাদ’ ভালবাসি। তিনি
বললেন, ‘ এর
ভালবাসা তোমাকে জান্নাতে
প্রবেশ
করাবে’। [সহীহুল বুখারী]
এভাবে অনেক রেওয়ায়েত থেকে
সুরা
ইখলাসের মর্যাদা সম্পর্কে জানা
যায়। published by OVI♣
Sunday, 26 April 2015
[ইসলামের , কথা] , সুরা, ইখলাসের, মর্যাদা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment